Tag: ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

আপন শিশু বিকাশ ফাউন্ডেশন

আপন শিশু বিকাশ ফাউন্ডেশন
 আপনার সন্তান কি দেরিতে কথা বলছে?
 অতিরিক্ত চঞ্চল, কিংবা অমনোযোগী?
 অতিরিক্ত ডিভাইস আসক্তি তাকে অসুস্থতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে?
 পড়াশোনায় অনীহা বা পড়া মনে রাখতে পারে না?
 খাবার চিবিয়ে খেতে সমস্যা অথবা উচ্চারণের সমস্যা?
 প্রয়োজনের অতিরিক্ত বায়না বা জেদ প্রদর্শন করে?
আপনার সন্তানের এই সকল সমস্যার সমাধানে দেশজুড়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে আপন শিশু বিকাশ ফাউন্ডেশন। আমাদের রয়েছে ২০ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বিশিষ্ট শিশু মনোবিজ্ঞানী ডা. সুলতানা রাজিয়া। এছাড়াও রয়েছে ওকুপেশনাল থেরাপিস্ট, স্পীচ থেরাপিস্ট, ডেভেলপমেন্টাল থেরাপিস্ট ও বিশেষ প্রশিক্ষক। যারা আপনার সন্তানের এ সকল সমস্যার সমাধান করে তাকে মূল ধারার স্কুলের জন্য প্রস্তুত করে তুলবে।
আমাদের সেবাসমূহ:
 প্রি-স্কুলিং একটিভিটি
 স্পীচ থেরাপি
 ওকুপেশনাল থেরাপি
 ডেভলপমেন্টাল থেরাপি
 ওরাল প্লেসমেন্ট থেরাপি
 Early Intervention Care
 ABA therapy A_ev Behavior Therapy
 Parents Training
 Teacher’s Class Management Training
একটি শিশু একটি স্বপ্ন। একটি সুস্থ শিশু সকলেরই প্রত্যাশা। তাই আর দেরি নয়, আপনার সন্তানের সঠিক বিকাশের কথা চিন্তা করে আজই চলে আসুন আপন চাইল্ড কেয়ার হোম এ। ঢাকা ছাড়াও ইতোমধ্যে নোয়াখালীর সোনাইমুড়িতে আমাদের শাখা রয়েছে। সম্প্রতি নোয়াখালীর মাইজদিতে নতুন আরেকটি শাখা উদ্বোধন করা হয়েছে। নোয়াখালী পৌরসভা মেয়র জনাব শহীদুল্লাহ খান সোহেল এবং নোয়াখালী অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শারমিন আরা এই শাখার শুভ উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। আপন শিশু বিকাশ ফাউন্ডেশনের ৭ম বর্ষপূর্তি অনু্িষ্ঠত হয় নোয়াখালী পৌর কনভেনশন হলে। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী অতিরক্ত জেলা প্রশাসক জনাব নাজিমুল হায়দার সহ অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উচ্চশিক্ষিত এবং প্রশিক্ষিত শিশু মনোবিজ্ঞানী/ সাইক্রিয়াটিস্ট দ্বারা আপনার সন্তানের মানসিক বিকাশ ঘটাতে ও সুস্থ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে আজই যোগাযোগ করুন আপন শিশু বিকাশ ফাউন্ডেশনে।

আমাদের ঠিকানা:
 শাখা- ১: আপন শিশু বিকাশ ফাউন্ডেশন, ফেরদৌস মঞ্জিল, ১৭/৩০ হাউজিং এস্টেট, মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী।
 শাখা- ২: সোনাইমুড়ি, নোয়াখালী।


 যোগাযোগের

যোগাযোগের নম্বর: ০১৯০৩-৪৮৪০৮৭, ০১৭১৬৩৫৪৫০০, ০১৮৭২৭২২৭৯১
আমাদের ওয়েবসাইট: aponfoundationbd.com
ইমেইল: bdaponfoundation@gmail.com
ফেসবুক পেইজ:https://www.facebook.com/aponshishu
ইউটিউব লিংক: https://www.youtube.com/@AponFoundation

শিশুদের সুষ্ঠু বিকাশে কাজ করছে ‘আপন শিশু বিকাশ ফাউন্ডেশন’

সারা দেশব্যাপী শিশুদের শারীরিক ও মানসিক সুষ্ঠু বিকাশে ফ্রি চিকিৎসা সেবা, অভিভাবকদের সচেতনতাসহ নানাভাবে কাজ করে যাচ্ছে ‘আপন শিশু বিকাশ ফাউন্ডেশন’। সংগঠনের মাধ্যমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ ইনডোর ও আউটডোরে সেমিনার ও ক্যাম্পেইন করে অটিজম শিশুসহ শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে প্রতিনিয়ত জনসচেতনতামূলক প্রোগ্রাম করে যাচ্ছে ফাউন্ডেশনটি। এসব প্রোগ্রামে স্বতঃস্ফূর্তভাবে শিশু ও অভিভাবকরা এসে উপকৃত হচ্ছেন বললেন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মনোবিজ্ঞানী ডা: সুলতানা রাজিয়া।

শনিবার ( ০৫ ফেব্রুয়ারী ) দুপুরে সংগঠনের রংপুর জেলা শাখার অস্থায়ী কার্যালয়ে অটিজম শিশু ও অভিভাবকদের নিয়ে ‘শিশুর সুষ্ঠু বিকাশে করণীয় শীর্ষক এ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে শিশুদের মানসিক বিকাশের উপর গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান।

এসময় তিনি বলেন, শিশুরাই জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারক। শিশুকে যদি ছোটবেলা থেকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুষ্ঠু বিকাশে বিকশিত করা যায় তবে এই শিশুটি ভবিষ্যতে জাতির গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করতে পারবে। এবং পরবর্তী প্রজন্মকে একটি সুখী-সমৃদ্ধশালী সুন্দর সমাজ উপহার দিয়ে যেতে পারবে তাই শিশুদের সুষ্ঠু বিকাশকে নিশ্চিত করতে আপন শিশু বিকাশ ফাউন্ডেশন দেশজুড়ে গণসচেতনতামূলক প্রোগ্রাম করে যাচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তির ডিভাইস আসক্তির যুগে শিশুকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুস্থ রাখতে এই কাজে সমাজের প্রতিটি মানুষকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, ফাউন্ডেশনের রংপুর জেলার আহ্বায়ক আব্দুল কুদ্দুস শামীম, সদস্য সচিব উম্মেহানি ইসলাম, সদস্য বেবি আক্তার, আমিনুল ইসলাম, আবইয়াজ রহমান সাগরসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। দিনব্যাপী এ আয়োজনে প্রথমে চিকিৎসা বিষয়ক জনসচেতনতামূলক আলোচনা এবং পরে অটিজম শিশুসহ অন্যন্যা শিশুদের প্রতি চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মনোবিজ্ঞানী ডা: সুলতানা রাজিয়া।চিকিৎসা নিতে আসা আদরী বেগম বলেন, আপন শিশু বিকাশ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আজ বাচ্চাদের ফ্রি চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ মূল ক্যাম্পেইনের কথা শুনে ছয় বছরের ছেলেকে নিয়ে এসেছি। ছেলেটি মোবাইলে ভিডিও দেখা ছাড়া খাবার খেতে চায়না। এর ভবিষ্যৎ কুফল কি তা শুনে আঁতকে উঠলাম এবং শিশুকে সরাসরি বোঝানোর চেষ্টা করলাম। খুব উপকার হলো আমার জন্য এই প্রোগ্রামটি।